যোগ্যতার পাঁচ লক্ষণ
লাইফস্টাইল ডেস্ক : ১. পেছনে ফিরে দেখা পেশাজীবনে অভিজ্ঞতা যত বছরেরই হোক না কেন, পেছনে ফিরে তাকান। এ সময়ের মধ্যে আপনি কি অন্তত তিনটি চ্যালেঞ্জিং কাজের সম্মুখীন হয়েছেন, যাতে পুরো উতরে গেছেন? যদি হ্যাঁ-সূচক জবাব মেলে, তো আপনি এ কাজে পুরো স্মার্ট। না-সূচক হলে আপনার অন্য কোনো পথে হাঁটা উচিত।
২. পরামর্শক প্রতিষ্ঠানে কি এমন কেউ আছেন যাঁর সঙ্গে আপনার সখ্য রয়েছে এবং যেকোনো বিষয়ে তাঁর কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারেন? যদি এমন কোনো শুভাকাক্সক্ষী ও পরামর্শক থাকেন, তবে আপনি মেধার স্ফুরণ দেখাতে পারেন। আর যদি তেমন কেউ না থাকেন, তাহলে প্রতিষ্ঠানের কাছে আপনি এখনো অচেনা।
৩. গ্রহণযোগ্যতা যখন কর্মক্ষেত্রে ইতিবাচক ও উদ্ভাবনী পরিবর্তন আনতে উদ্যোগী, তখন প্রতিষ্ঠান কতটা আগ্রহের সঙ্গে গ্রহণ করে আপনাকে? সামান্য অথচ লাভজনক পরিবর্তন আনতে সংগ্রাম করতে হলে কোনো সুবিধা করতে পারবেন না। অর্থাৎ সেখানে আপনি যোগ্যতা প্রদর্শনের পরিবেশ পাচ্ছেন না।
৪. অফিস ফেরত ভাবনা অফিস থেকে বাড়ি ফিরে কি আপনার মনে হয় যে আজকের দিনে অনেক কাজ করেছেন এবং আগামীকালও সাফল্যের ধারাবাহিকতায় থাকবেন? এমনটা মনে হলে অফিসে আপনি সেরাদের অন্যতম।
৫. অফিসের মনোভাব মিটিংয়ে কি আপনি পুরোপুরি চুপ থাকেন? আবার কথা বললেই সমস্যা সৃষ্টিকারী বলে বিবেচিত হন? এমনটা হলে আপনার ওপর প্রতিষ্ঠানের কুনজর পড়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠানই যোগ্য ও সৃষ্টিশীল কর্মীকে তেমন সুযোগ দিতে চায় না। অযথাই ভিন্ন কিছু করার প্রয়োজন নেই বলেই মনে করে তারা। এ পরিস্থিতিতে আপনি নিজেকে প্রমাণ করলেও সুযোগ খুব কম। এটা মোটেও আপনার সমস্যা নয়। এ ক্ষেত্রে অন্য কোথাও আপনার জন্য বিস্তর সুযোগ অপেক্ষা করছে।