এবারও সেনাবাহিনী মাঠে থাকার বিষয় সিদ্ধান্ত রয়েছে
বলে জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর
বিশেষ প্রতিনিধি : ইসি বলেছে, নির্বাচনের দিন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ রিটানিং কর্মকর্তারা মাঠে থাকবেন। সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীও মাঠে থাকার সম্ভবনা রয়েছে। কারণ অন্যান্য জাতীয় নির্বাচনে যেহেতু সেনাবাহিনী মাঠে ছিল, এবারও সেনাবাহিনী মাঠে থাকার বিষয় সিদ্ধান্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর। মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে মাদারীপুরে নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ প্রসঙ্গে কথা বলেন তিনি।
সেনাবাহিনী নির্বাচনের দিন মাঠে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে জানিয়ে ইসি আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনের দিন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ রিটানিং কর্মকর্তারা মাঠে থাকবেন। সেই সঙ্গে সেনাবাহিনীও মাঠে থাকার সম্ভবনা রয়েছে। কারণ অন্যান্য জাতীয় নির্বাচনে যেহেতু সেনাবাহিনী মাঠে ছিল, এবারও সেনাবাহিনী মাঠে থাকার বিষয় সিদ্ধান্ত রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘শুরু থেকেই নিবন্ধিত ৪৪টি দলকেই নির্বাচনে অংশ নিতে আহ্বান জানিয়েছি। এখনো আহ্বান জানাচ্ছি। প্রয়োজনে সংবিধানের মধ্যে থেকে নির্বাচনের সময় সীমা হেরফের করা হবে। তারপরও চাই প্রতিটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিক।’
ইসি আলমগীর এ সময় নির্বাচনে বর্হিবিশ্বের কোনো চাপ নেই উল্লেখ করে বলেন, ‘ইতোমধ্যে অনেক রাষ্ট্র থেকে কারা কারা নির্বাচন দেখতে আসছেন, তার তালিকাও পেয়েছি। সুতরাং নির্বাচন নিয়ে কোনো চাপ নেই।আমাদের নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া সর্ম্পূণ হয়েছে। সঠিক সময়েই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে কোনো কর্মকর্তা যেন পক্ষপাতদুষ্ট না হয়, সেদিকেও আমাদের কঠোর নজরদারি থাকবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান। এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহমেদ আলী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাইনুদ্দিন প্রমুখ। জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মতবিনিময়ে অংশ নেয়।