জেলার খবরপরিবেশ উন্নয়ন

বাঁধ নর্মিানে অনয়িমগাফলিতরি অভযিোগ বোরো ফসল হারয়িে সুনামগঞ্জে হাহাকার

স্টাফ রপর্িোটার সুনামগঞ্জ : নতুন করে ৬টি হাওররে অন্তত ৮ হাজার হক্টেররে অধকি কাঁচা বোরো ধান পানতিে তলয়িে গছেে বলে দাবি করছেে কৃষকরা। বাঁধগুলোতে রাত জগেে বাঁধ পাহারা দচ্ছিনে হাওরপাররে বাসন্দিারা ও প্রশাসন। সুনামগঞ্জরে তাহরিপুরে হাওরে এক ফসলি বোরো ধান হারয়িে কৃষকদরে মধ্যে হাহাকার বাড়ছইে। অন্যদকিে বাড়ছে বাঁধ ভঙেে ফসল ডুবরি পরমিাণও। এদকি,ে পাহাড়ি ঢল নামা অব্যাহত থাকায় যে বাঁধগুলো এখনও টকিে আছে সে বাঁধওে ধস ও ফাটল দখো দওেয়ায় ঝুঁকরি মুখে সুনামগঞ্জরে তাহরিপুর উপজলোয় হাজার হাজার কৃষক। এ অবস্থায় উদ্বগে-উৎকণ্ঠায় বরিাজ করছে এলাকাজুড়।ে অনকেইেে কাঁচা ও আধাপাকা ধান কাটছে ডুবে যাওয়া হাওরগুলোর কৃষক ও তাদরে পরবিাররে সদস্যরা। অন্যদকিে শ্রমকি সংকটরে কারণে ধান কাটতে না পাড়ায় চোখরে সামনইে বোরো ফসল তলয়িে যাচ্ছ।ে

কৃষকদরে সাথে কথা বলে জানা যায়, যসেব কৃষকরে কাছে নগদ র্অথ রয়ছেে তারা শ্রমকিদরে দ্বগিুণ পারশ্রিমকি দয়িে ধান কাটাচ্ছনে। আবার র্অথরে অভাবে অনকেইে এক মণ ধানরে দামওে মলিাতে পারছে না শ্রমকি। যার ফলে চোখরে সামনইে ফসল হারয়িে দশিহোরা হাওরপাররে কৃষকরা। আর পআিইসরি নামে প্রভাবশালীরা প্রকল্প নয়িে সরকারি টাকা লুটপাট করছেে এমন অভযিোগরে পাহাড় এখন হাওরাঞ্চলরে র্সবত্রই।

হাওররে ফসল রক্ষা বাঁধ নর্মিাণরে কাজ নর্ধিারতি সময়ে শষে করায় প্রতটিি বাঁধইে র্দুবল হয়ছে,ে এ কারণইে হাওরে পাহাড়ি ঢলে একরে পর এক হাওররে বাঁধ ভঙেছে।ে এই ক্ষতরি দায় পাউবোকইে নতিে হবে বলে জানান হাওর বাঁচাও আন্দোলনরে নতোরা।

গত শনবিার (২ এপ্রলি) প্রথমে তাহরিপুর উপজলোর টাঙ্গুয়ার হাওররে নজরখালী বাঁধ ভঙেে বোরো ফসল তলয়িে যায়। এরপর একে একে টাঙ্গুয়ার হাওররে এলারয়িা কোনা হাওর, লতবিপুর হাওর ডুবে যায়।পানি উন্নয়ন বোডর্রে (পাউবো) র্কমর্কতারা বলছনে, গত এক সপ্তাহ ধরে উজানরে (ভারতরে চরোপুঞ্জ)ি বৃষ্টইি ভয়রে মুল কারণ। অস্বাভাবকিভাবে পানি বাড়ায় ঝুঁকতিে পড়ে জলোর সব হাওররে বোরো ফসল।

উপজলোর শ্রীপুর উত্তর ইউনয়িনরে জয়পুর গ্রামরে কৃষক আল আমনি ময়িা বলনে, টাংগুয়ার হাওরে অনকে আশা নয়িে ৮-১০কয়োর জমতিে বোর ধান রোপণ করছেলিাম। ঈদরে ছলেমেয়েদেরে নতুন কাপড় কনিে দবি। সংসাররে প্রয়োজনীয় জনিসি কনিব কন্তিু হঠাৎ বাঁধ ভঙেে যাওয়ায় ধান কাটতে গতকাল থকেে শ্রমকিরে জন্য ছোটাছুটি করে র্পাশ্বর্বতী উত্তর বড়দল ইউনয়িন হতে ৭-৮ জন শ্রমকি নয়িে আসলওে আসতে আসতে সব ধান তলয়িে গছে,ে দুই এক কয়িার ধান কাটতে পরেছে।ি এখন আমি দশিহোরা কভিাবে কী করব বুঝে উঠতে পারছি না।

একই গ্রামরে নুর উদ্দনি ময়িা বলনে,গলে দুই সপ্তাহ ধরে উপজলো প্রশাসনসহ আমরা বাঁধ রক্ষায় লড়াই করছলিাম ধান কাটার সুযোগ পাইন।ি র্বতমানে শ্রমকি সংকটরে কারণে চোখরে সামনইে তলয়িে যাচ্ছে আমার একমাত্র ফসল ৭-৬জন শ্রমকি অন্য এলাকা হতে দ্বগিুণ পারশ্রিমকি দয়িে এনে দুই কয়িার (৬ শতাংশ) কাটলওে ১০-১২ কয়িার জমি চোখরে সামনইে তলয়িে গছে।ে এবার ঈদে নতুন কাপড় কভিাবে কনিব জানি না।

হাওরাঞ্চলে কৃষক ও কৃষরি সাথে সর্ম্পকতিরা অভযিোগ করনে,সঠকি তদারকরি অভাবে কাজে অনয়িম ও গাফলিতরি অভযিোগ এবারও প্রমাণতি হয়ছে।ে ঠকিাদাররে পর পআিইসি ও র্কাযত ব্যথ। অনকে জায়গায় অপরকিল্পতি ও অপ্রয়োজনীয় বাঁধ নর্মিাণরে ফলে উল্টো হাওররে প্রকৃতি ও পরবিশেরে ক্ষতি হয়ছে।ে আর এসব পআিইসি গঠনওে বশেরি ভাগইে রয়ছেে রাজনতৈকি দলরে নতোদরে নজিস্ব লোক।

মাটয়িার হাওররে কৃষক হাববিুর রহমান খলেু ও কৃষক ও কৃষরি সঙ্গে সর্ম্পকতি লোকজন বলছনে,হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধ নর্মিাণ ও সংস্কারে র্অথ বরাদ্দ বহুগুণ বড়েছে।ে বড়েছেে বাঁধরে দর্ঘ্যৈ ও উচ্চতাও। পআিইসি ও পাউবোর মাঠ র্পযায়রে র্কমর্কতারা ভবেছেলিনে এ বছরও হবে না। র্দুবল বাঁধ ও ক্লোজারে (খাল)ে যথাযথ নয়িমে কাজ না করার কারণইে হাওরে উৎপাদতি একমাত্র বোরো ধান এখন ঝুঁকতিে পড়ছে।ে

দক্ষনি শ্রীপুর ইউনয়িন পরষিদরে চয়োরম্যান আলী আহমদ মোরাদ ও হাওর পাড়রে মানুষ ক্ষোব প্রকাশ কর বলছনে,দনিরাত হাওররে বাঁধ রক্ষা আমাদরে কাজ করতে হয় কনে। হাওররে ব্যাপক ফসলহানরি পুনরাবৃত্তি যে কোনো উপায়ে ঠকোতে হব।ে সজেন্য বাঁধ নর্মিাণ-মরোমতরে সঙ্গে জড়তি ব্যক্তদিরে র্দুনীত-িঅনয়িম-অবহলো স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে কঠোর পদক্ষপে নতিে হব।ে

উপজলো কৃষি র্কমর্কতা মো. হাসান উদ-দৌলা বলনে রববিার (১৭ এপ্রলি) যসেব হাওরে পানি প্রবশে করছেে সসেব হাওরে এ মৌসুমে ৫০০ হক্টেররে বোরো ধান রোপণ করা হয়ছেলি, তার মধ্যে ৩০০ হক্টেররে মতো ধান এ র্পযন্ত কাটতে পরেছেে এবং ২০০ হক্টেররে মতো ধান পানতিে নমিজ্জতি রয়ছে।ে এ অঞ্চলরে ক্ষতগ্রিস্ত কৃষকদরে তথ্যসংগ্রহ হচ্ছে এবং ক্ষতগ্রিস্ত কৃষকদরে সরকাররে সহায়তার আওতায় আসব।ে
তাহরিপুর উপজলো নর্বিাহী র্কমর্কতা মো. রায়হান কবীর বলনে, হটাৎ করে পানরি চাপে গুরমার হাওররে বাঁধরে এই অংশ ভঙেে গছে।ে আমরা ক্ষতরি পরমিাণ ও ক্ষতগ্রিস্ত কৃষকদরে তালকিা করব। এখন হাওররে বোরো ফসল বাঁচাতে লামাগাঁও বাজার ও দুমাল গ্রামরে মধ্যরে বাঁধটসিহ বভিন্নি ঝুকপর্িূণ বাঁধগুলো আরো মজবুত করতে কাজ করছ।ি

সংশ্লিষ্ট খবর

Leave a Reply

Back to top button